আলাপে বিস্তারে জয় গোস্বামী সঙ্ঘমিত্রাঃ আপনার বইগুলো যদি প্রথম থেকে পড়া যায় ভালো করে তাহলে দেখা যাবে যে একটা বই থেকে আরেকটা বই – জার্নিটা যত এগিয়েছে – অনেক বেশি কমিউনিকেটিভ হয়ে উঠেছে। ব্যতিক্রমও আছে। যেমন ‘আজ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করো’, ‘পাগলী, তোমার সঙ্গে’র পর যখন ‘গোল্লা’ আসছে, সেটা একটা ব্যতিক্রম মনে হয়। জয়ঃ না, ‘আজ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করো’ আর ‘গোল্লা’ একই বইমেলায় একইসঙ্গে প্রকাশিত হয়েছিল। মানে, একইসঙ্গে দু’রকম লেখা লিখেছি। সঙ্ঘমিত্রাঃ আচ্ছা! ‘বজ্রবিদ্যুৎ-ভর্তি খাতা’ তো এর পরের জার্নি। কিন্তু সেটাও অতটা কমিউনিকেটিভ নয় বলে আমার মনে হয়। জয়ঃ …
Read MoreCategory: নবান্নসম্ভার
সুকুমারীকে না-বলা কথা
১ অন্ধকার একটা ঘোড়া ছুটে বেড়াচ্ছে প্রভুর সন্ধানে, মিছে হতে মিছে, এ প্রহেলিকা হতে অন্য প্রহেলিকায়, অন্ধকার একটা ঘোড়ার কেশর থেকে ঘাম ঝরছে এ প্রহেলিকায়, ও প্রহেলিকায় অশ্বক্ষুরের আঘাত ৷ সদ্যমৃত এই মাঠে তুমি যে বারবার ফিরে আসছ আমি তার কতটুকু বুঝি, তবু, চোখ ফেরাতে পারি না; যত বড় জয় তত বৃহৎ ধ্বংসস্তূপ, মাঝরাস্তায় ততবার হারিয়ে যাই, সামান্য এই পথনাটিকায় ৷ ততবার, গণনাসঙ্কুল আমার এ রাত্রিপটমাঝে, দূর হতে শুনি তারে, টিলার ধার বেয়ে ধোঁয়ার মতো উঠে আসছে সে, চোয়ালের কোণ থেকে অবিরাম ফেনা ঝরছে, আমরা মরলোকের শেষ ক্রোশ পেরিয়ে যাচ্ছি…
Read Moreএক ধূসর অন্তহীন হাওয়া
যখন জানলেন মুখ থেকে বেরিয়ে আসা রক্তস্রোতের কারণ তাঁর যক্ষ্মারোগ, তখন প্রথম যে অনুভূতি হল কাফকার তা বিস্ময়ের। এই বিস্ময় তাঁকে যেন আস্তে আস্তে ফিরিয়ে নিয়ে গেল তাঁর শৈশবে আর অসুখই হয়ে উঠল যেন তাঁর মা। বন্ধু ম্যাক্স ব্রডকে লিখলেন, ‘In any case my attitude towards the tuberculosis today resembles that of a child clinging to the pleats of his mother’s skirts. If the disease came from my mother, the image fits even better.’ তাঁর মনে হলো যে নিঃসঙ্গতার ঘেরাটোপে ডুবে থাকা মা যেভাবে নিঃশব্দে তাঁর স্নেহ ভালোবাসা ও যত্নে…
Read Moreরাহুল পুরকায়স্থের কবিতাগুচ্ছ
হেমন্তে লেখা এক মূক ও বধির হাওয়া, নিশীথে পেতেছ বায়ুজাল। আমি ধরা পড়ে গেছি। আমার চশমা দেখি উড়ছে বাতাসে! খরস্রোতা দৃষ্টি আজ ভ্রমের সাঁকোয় দুলে ওঠে ! পারাপার ভাবি তোমাকেই। মক্ষিকাও ভাবি। মাতাল মক্ষিকা। পেরিয়ে অযূত সাঁকো আহত ভাষার কাছে বসি। বলি, আমাকে বিপুল দাও, আমাকে বিনাশ দাও। পাতাল-ধুলোয় অবিনাশী গলিত অক্ষরে যেন ভেসে যেতে পারি। জল দিতে পারি যেন বিষাদের বংশলতিকারে। হেমন্তে লেখা দুই সব কবিতাই হেমন্তের। ধূসর ঈশ্বরীতলা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে এই কথা মনে এল আজ। আবছা সন্ধ্যায় ছায়া-ছায়া চা-দোকান থেকে মৃদু হিম স্বর ভেসে আসছিল। ভেসে…
Read Moreসুমন সাধুর কবিতাগুচ্ছ
পৃথিবীর সাতরঙা মাছ আরেকটা কলকাতার হেরে যাওয়া দেখছি আমি। শহীদ মিনার থেকে দেখছি উড়ে চলেছেন প্রেমিক যুগল, ডানা ঝাপটানোয় সামান্য আদানপ্রদান। নাগরিক ম্যানহোল জার্নি, তাতে ডুবে যাওয়া হাসি- সবটাই খেয়ে নেবে রাত-বিছানা। আমরা ঘাঁটি ঘড়ির সেকেণ্ড কাঁটা- সময়োপযোগী বিফ রোলে বেশ ছটফটটি হয়ে তর্কে ওড়াই ধুলো, স্লোগানে হাঁটি আর মিছিলে বুজি ঠোঁট। ট্রান্স আর হিজড়াদের দেখি এক, তফাৎ মানিনা তাদের। স্বপ্ন? ধুস ধুস! যেদিকে মন চায় আমি সেদিকেই হুস। সটান চুমু খেয়ে জাপটে ধরে লজ্জা পাই, নাক লম্বা তাই গলাই। ধর্ম মানিনা, ঈশ্বর মানিনা, এ শহরের ভিড়ে আমরাই কালজয়ী, আমরাই…
Read Moreসেখ সাদ্দাম হোসেনের কবিতাগুচ্ছ
গুজারিশ ১। এ মৃত্যু আমার, এক দীর্ঘ সফর নিজেকে আসমানি ঘুমে ফিরিয়ে দেব তোমার গর্ভে। তোমাদের যুগল তসবিরের কাচে, একদিন ছায়া ফেলবে ঈদের চাঁদ, সন্তানসম্ভবা সেইদিন তুমি আসল নারী, সেইদিন আমাকে বুকে জড়িয়ে আকুল ভালবাসি বলতে চেয়ে তুমি আপন ঢেউয়ে, মহব্বতি নাও ভাসাবে ঘর গোছাবে, টিপ পড়বে, অপেক্ষার দশ মাস দশ দিন ২। তুমি কেবলই আমার– এমন মতলবি শব্দবন্ধের মধ্য দিয়ে তোমায় ভালোবেসে যাচ্ছি এ ভালোবাসার ভিতরে এক বিশাল কান্না আছে। তুমি তাকে সমঝে নিতে চাইছ তুমি তাকে ঘর দিয়েছ অলংকার তালা চাবি, আর আমার কান্নার কাছে আমিও পৌঁছাতে পারিনি…
Read Moreতারাধূলিপথ
৮ ভাবছি, একদিন তৃণের আভার পাশে নতজানু আমি—ভেড়াগুলো গুল্মশোর ধরে চলে গেল বাবলার তীরে—যেন এক রুদ্ধদ্বার ঈশান ও নৈঋত কোণে—অশ্রুত সেই কাঠ কী বিপুল একা! ওপারে তোমার বেলাভূমি—শান্ত এক ঢেউ ধুয়ে দিলো তিতির আঙুল:—চিত্রাক্ষীর ছায়া ঘুমিয়েছে পাতার উপর— এতোটা মরণ নিয়ে কোন ভৈরবী ফিরে যাবে হাওয়ায়— ৯ ভাবছি, একদিন মহুল নদীর ধারে, ভেড়াগুলো শ্রান্ত হয়ে পানির উপর বিছিয়ে দেবে আত্মার ঢেউ—যখন, শিশুরা পার হয় ঘুম, তৃণের কথোপকথন— ওপারে তোমার বোল—মাধুগাঙে নবমীর পানি—রেণুর কল্লোল, হেলে পড়ছে তিতি ফুলের উপর—এখানে, মধ্যাহ্নের তীরে হায় রু! রূপস মর্মর! চিত্রিত বাতাসের নিচে— …
Read Moreব্রাজিলের কেক, ব্রাজিলের মিষ্টি
ডিসেম্বর মাস পড়তেই ব্রাজিলে “কেকের রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়’ হয়ে উঠেছে। দোকানে রঙিন বাক্সতে মোড়া বাহারি কেকের পসরা চারিদিকে। কেকদের রাজত্বে বাকি সব কিছুই ঢাকা পড়ে যায়।কিছু কেক ছবির মত সুন্দর। সাদা বুড়ির চুল দিয়ে নকল বরফ, চিনি দিয়ে গোলাপ বা ভ্যান গগের স্টারি নাইট এমন সব শৌখিন কেক দেখে কেটে খেতেও ইচ্ছা করে না মনে হয় তাদের না ছুঁয়ে, না ঘেঁটে দূর থেকে সৌন্দর্য উপভোগ করি। শৌখিনতার সাথে যেহেতু বিত্তবানের একটা সম্পর্ক আছে তাই বেশিরভাগ ব্রাজিলিয়ানরা নিজের সাধ্যমত বাড়িতেই কেক বানায় যাকে বলে পানেতোনি। আড়ম্বরহীন খুব সাধারণ কেক কিন্তু ভিতরে…
Read Moreএথেনার দেশ—এথেন্সে
পায়ের তলায় সর্ষে চলল ভোলা রইলো ঝোলা এই ভেবে বেরিয়ে পড়তে পারলে আর কোনো চিন্তাই থাকে না। ডেস্টিনেশন গ্রীস ও টার্কি। মার্চ মাসের কোনো এক সন্ধ্যায় অফিস থেকে বাড়ি ফিরছিলাম, অটোয় বসে অনন্ত অপেক্ষা অন্য যাত্রীদের জন্য। বসন্ত নেমে আসা হলুদ হ্যালোজেনের আলোর সাদার্ন এভিনিউ, কাছের বন্ধুরা যে যার মতো বেড়াতে গেছে, কোনো পিছুটান না রেখেই আমিও মাথার মধ্যে প্ল্যান বানাতে থাকলাম। দু তিন বছর আগে আমি আর অদ্রীশ ভেবেছিলাম যাব, আমাদের সেই অসম্পূর্ণ ইচ্ছের বাস্তব রূপ দিতে। পৃথিবীর ইতিহাসের আদিতম রূপকে চিনে নিতে। লিস্টে ছিল রোম, গ্রীস আর ইজিপ্ট।…
Read Moreপিরিয়ড কথা-স্বাভাবিকতা বনাম রাজনৈতিক উদযাপন
আমি তেমন পরিবারেই বড় হয়েছি যেখানে মা প্রথম ঋতুদিনের আগে পর্যন্ত মেয়েকে ঋতুস্রাব সম্পর্কে কোনো কথা বলেন না৷ আমার প্রথম রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিল ক্লাস সেভেনের গ্রীষ্মাবকাশে। মা বললেন, ‘এবার থেকে প্রতি মাসে এরকম হবে তিন-চার দিন। হলে আমায় বলবে। পেট ব্যথা হতে পারে। হাত পা যন্ত্রণাও। ঘাবড়ানোর কিছু নেই।’ যাবতীয় পারিবারিক যৌন-শিক্ষার এখানেই শুরু এবং শেষ। ‘মাসিক’ ছাড়া যৌনতার সঙ্গে সুদূর সম্পর্কযুক্ত আর কোনো বিষয়ে মা কোনোদিন আলোচনা করেছেন বলে মনে পড়েনা৷ আর সেই আলোচনাও এত অসম্পূর্ণ যে এরপর রাস্তাঘাটে হঠাৎ শুরু হলে কী করতে হবে, জামা নোংরা হলে কী…
Read More‘নবান্ন হইয়া গেল’
আমাদের কোনও নিজস্ব জমিজমা নেই। নেই সোনা সোনা মাটি কিংবা উগলে হীরে মোতি। আমরা যারা মফস্বলে বড় হয়েছি, শহরকে চেনার চেষ্টা ছিল খুব দূর থেকে। গ্রাম, আমাদের ফ্যান্টাসির পৃথিবীতে সেভাবে আসেনি। অগ্রহায়ণ। শ্রেষ্ঠ ধান্য। কেন শ্রেষ্ঠ? কেনই বা শ্রেষ্ঠ? আমাদের রোজ রাতে রুটি আর আখের গুড়ের পয়সা বাঁচানো নিম্ন মধ্যবিত্ততার ভেতর এসব প্রশ্ন হুমড়ি খেয়ে পড়ত। কারণ সন্ধে হলেই লোডশেডিং। আর অনেক দূরে স্টেশন পেরিয়ে দেখা টিমটিম আলোর গ্রামে ওদের বাড়িতেও সেভাবে আলো থাকত না। ওরা মানে যারা কাজ করে। বৈশাখ। বছরের শুরু। কেন? এত গরম, এত অজস্র দুর্যোগচিন্তার মাঝে…
Read Moreউই আর স্টিল ডেভেলপিং…
মাহেন্দ্রক্ষণ। মানে এ লেখা যখন লিখতে বসছি, ততক্ষণে বিশ্বের সর্বোচ্চ মূর্তির উন্মোচনের পর কয়েক ঘণ্টা কেটে গিয়েছে। ইতিমধ্যে উচ্চতা, বেড়, দৈর্ঘ্য, বানানোর উপকরণ, মোট খরচ, কত সময় লেগেছে ইত্যাদির ‘ভাইট্যাল’ স্ট্যাটিস্টিক্স মিডিয়ার কল্যাণে সকলেরই জানা হয়ে গিয়েছে। আপাতত শুধু খরচটাই প্রাসঙ্গিকতার দাবী রাখে। সূক্ষ হিসাব বলছে দু’হাজার নশো ঊননব্বই কোটি টাকা, রাউন্ড ফিগারে যদি ধরি, তিন হাজার কোটি টাকা। এই টাকায় আরও কী কী হতে পারত, কটা আইআইটি বা কটা সেচ প্রকল্প সবেরই তুল্যমূল্য হিসাব তৈরি হয়ে গেছে বিশেষজ্ঞদের সৌজন্যে। কিছু বিশেষজ্ঞ আবার দেখিয়েছেন, এমন একটি মূর্তি তৈরি হলে ট্যুরিজমে…
Read Moreগল্পের বাড়ি
এ বাড়ির গল্প আমাকে লিখতে হতই। আজ না হোক কাল। যদিও গল্পের আসল লেখক আমি নই। আমার ঠাকুরদা বীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস। আর এগুলো আসলে গল্পও নয়। সত্যি ঘটনা। কিন্তু কে না জানে সময়ের দীর্ঘ পথ পেরিয়ে আসতে আসতে যে কোনও সত্যির গায়েই গল্পের মুচমুচে সোনালি রং এসে লাগে। খুব ছোটবেলা থেকেই গল্পগুলো আমাকে বলত দাদু। মানে যখনই আমাকে পেত। গরমের ছুটি, পুজোর ছুটিতে আমি আমাদের মছলন্দপুরের পুরোনো বাড়িতে যেতাম। কবেকার এক জীর্ণ বাড়ি। মস্ত মস্ত অনেকগুলো ঘর, প্রশস্ত রোয়াক, উঠোন। বাড়ির থেকে দূরে কুয়োতলা। আসলে কুয়ো নয়, ইঁদারা। পরিত্যক্ত গোয়ালঘর। পিছনদিকে…
Read Moreখুরশেদ মিয়াঁর পরলোক যাত্রা
না ঘুমোলেই হত। এখন মরে গিয়ে মনে হচ্ছে, না ঘুমোলেই হত। জেগে থাকলে টের পাওয়া যেত, হয়তো, মরছি। তাতের লাভের লাভ এই হত যে, হ্যাঁ, এটা তো ঠিক যে গোছগাছের তো কিছু থাকে না; কিন্তু ওই, ঘুমনোর আগে পাখাটা চালিয়ে দিয়ে যাওয়ার সময়ে ঝুনুবউকে একটু ডেকে বসানো যেত। যদি এরকমটা হত, তাহলে খুরশেদ ঘুমের মধ্যে নয়, ঝুনুবউকে দেখতে দেখতেই মরত। কী এমন হত আর একটা বেলা না ঘুমোলে। না ঘুমোলেই হত। এখন মরে যাওয়ার পর, ঝুনুবউকে ভাবলে, মনে হচ্ছে, অনিডা কিংবা সন্তোষের শাদা-কালো পোর্টেবল টিভিতে দেখা ছেলেবেলার রোদ যেন। দেখছি…
Read Moreসুন্দরী, ফ্ল্যাটবাড়ি ও ফিলগুড গল্প
তুমি যে শুধু নিজে অসুখী তা-ই নয়, বাকিদেরকেও সুখে থাকতে দিচ্ছ না পার্থ- কেটে কেটে কথাগুলো বলছিল মৌরিফুল। এটিই তার সঠিক নাম কি না তা কেউ জানে না। কেউ কোনোদিন তার আধার কার্ড দেখেনি বা দেখতেও চায়নি। নাম হিসেবে সে এটাই বলে। এবং মৌরিফুল পদবী ব্যবহার করে না। তার কথা শুনে এই ‘কোপাই’ ফ্ল্যাটবাড়ির যারা জড়ো হয়েছিল, সকলেই মুখ নামিয়ে নিল। পার্থ শুধু মুখ তুলে তাকাল। মৌরিফুল সুন্দরী। টানা টানা উচ্চাকাঙ্ক্ষী চোখ, গৌরবর্ণা, উন্নতনাসার যে সুন্দরীদের একবার দেখে চাইলেও চোখ ফেরানো যায় না, সেরকমই সুন্দরী সে। তীব্র যৌবনবতী, তবে মাপমাপ,…
Read Moreহস্তমৈথুনের মুহূর্তে এরকম ঘটে থাকে
–সেক্স লাইফ ? –নেই । অলমোস্ট নেই…ইন্টারকোর্স করি…খুব অনিয়মিত… –নেই মানে ! উইদাউট সেক্স সারভাইভ করছেন ? কতো বছর ? –কে বলল উইদাউট সেক্স ? মাস্টারবেট করি । রেগুলার… –বাট হোয়াই ডোন্ট য়্যু ট্রাই টু ফাইন্ড আ সেক্স পার্টনার ? –কে বলল পার্টনার জরুরি ? আর আমার পার্টনাররা ছেড়ে চলে গেছে আমায়… –বুঝলাম । শেষ কবে কারো সঙ্গে ফিজিক্যালি মিট করেছিলেন ? –ছ’মাস আগে । জোকার রিসর্টে… –বেশ । কিন্তু কেন ছেড়ে গেল তারা ? –আই নিড পারভারশনস । আই ডেসপারেটলি নিড ইট । –হোয়াট কাইন্ড অফ পারভারশন ? –আই…
Read More