হে হরিণশিশু ১. ক্ষিতিপদ্মাসনে তোমার চন্দনগন্ধ রেখে আগুন জ্বেলেছি সন্ধিপুজোর কমলের মতো ফুটে উঠেছে শরীর বৃষ্টিমাসের জলে কাদার আশ্লেষে ফুটে উঠেছে চারা আঙুল থেকে খুলে যাচ্ছে কুশাঙ্গুরি ! তোমার গ্রীবাভঙ্গির কাছে নত হয়ে বসি দু-একটা স্ফুলিঙ্গের আগুনে ফুটো হয়ে যাক গরদ স্তুতি করি মৃত্যুর, এসো ২. তোমার মতো ঐন্দ্রজালিক দেখেছি স্বপ্নে শ্বেত মর্মরে বলিদানের রক্ত সে মুছে দিয়েছিল মন্ত্রে আকাশ থেকে কবুতর পেড়ে তার দম্ভের বুক শূন্য করে প্রজাপতি উড়িয়েছিল, হাততালি! তুমি মরুপ্রদেশে গমক্ষেত বুনেছো তন্ত্রীর মেদসুতোয় বাজিয়েছো ভৈরবী একশো শিখায় পুড়ে গেছে আমার নাভি ৩. ঝুরো…
Read Moreবৈশাখী মিত্র

নিজের সঙ্গে কথা বলার আনন্দ নির্ভরতায় লেখার শুরু। কবিতার খাতা আর পাঠকের মনকে দীঘি ধরে নিয়ে ফেলে দিয়েছি একেকটা চাবি।
লেখা শুরু হয়েছিল বয়সন্ধির সময় থেকে। বাণিজ্যিক কাগজে লিটলমাগাজিনে কিছু কবিতা প্রকাশিত হয়েছে, দেড়ফর্মা বই আছে একটি
'জ্যোৎস্না চাঁচর'।