অনুবাদঃ ঈশিতা ভাদুড়ী কবি-পরিচিতি লায়লা সারাহাত রুশানি ১৯৫২ থেকে ১৯৫৪-র মধ্যে কখনও জন্মগ্রহণ করেছেন, কাবুলের উত্তরে পেরওয়ান প্রভিন্সের রাজধানী চারিকারে। তিনি লায়লা নামেও পরিচিত ছিলেন। ১৯৭৭এ কাবুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। তাঁর বাবা সারশার রুশানি সাংবাদিক ছিলেন, ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল সারশার রুশানিকে। সারাহাত রুশানি কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তাঁর বোন অস্ট্রেলিয়ায় মারা যায় এবং তার পরপরই শোকে তাঁর মার মৃত্যু হয়। তিনি বেশ কয়েকটি কবিতা-সংকলন প্রকাশ করেছিলেন, যার মধ্যে প্রধানত আধুনিক ফার্সি কবিতা ছিল। তাঁর কবিতায় মূলত দুঃখ-যন্ত্রণার বহিপ্রকাশ দেখা যায়, যে অভিজ্ঞতা তাঁর আফগানিস্তানের যুদ্ধ থেকে হয়েছিল।…
Read Moreঈশিতা ভাদুড়ী
জন্ম - ৪মে ১৯৬১, দক্ষিণ কোলকাতায়। প্রমাতামহ কবি যতীন্দ্রমোহন বাগচীর বাড়ী ‘ইলাবাস’-এ কিশোরীবেলা।
সাহিত্যকৃতি - আটের দশকে লেখালিখির শুরু। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে গ্রন্থ-সংখ্যা ৩৫টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। হাইবুনের বই ‘শূন্য থেকে শূন্যে’ বইটিও উল্লেখযোগ্য। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে একাধিক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন, ২০০৮ সালে ভারতীয় দূতাবাস আয়োজিত অনুষ্ঠানে বেজিং-এ (চিন) একক কবিতা-সন্ধ্যায় অংশগ্রহন করেছেন।
পুরস্কার ও সম্মাননা - পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কার , কবি বিষ্ণু দে পুরস্কার, কবি গৌরাঙ্গ ভৌমিক স্মৃতি পুরস্কার, শান্তিলতা দেবী স্মৃতি পুরস্কার, কিঞ্জল পত্রিকা সম্মাননা, বাংলাদেশ রাইটার্স ফাউন্ডেশন সম্মাননা ইত্যাদি বিভিন্ন পুরস্কারে সম্মানিত।
সাহিত্যকৃতি - আটের দশকে লেখালিখির শুরু। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে গ্রন্থ-সংখ্যা ৩৫টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। হাইবুনের বই ‘শূন্য থেকে শূন্যে’ বইটিও উল্লেখযোগ্য। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে একাধিক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন, ২০০৮ সালে ভারতীয় দূতাবাস আয়োজিত অনুষ্ঠানে বেজিং-এ (চিন) একক কবিতা-সন্ধ্যায় অংশগ্রহন করেছেন।
পুরস্কার ও সম্মাননা - পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কার , কবি বিষ্ণু দে পুরস্কার, কবি গৌরাঙ্গ ভৌমিক স্মৃতি পুরস্কার, শান্তিলতা দেবী স্মৃতি পুরস্কার, কিঞ্জল পত্রিকা সম্মাননা, বাংলাদেশ রাইটার্স ফাউন্ডেশন সম্মাননা ইত্যাদি বিভিন্ন পুরস্কারে সম্মানিত।