কথা শুরু হয় যুগান্তর চক্রবর্তী এবং পুর্ণেন্দু পত্রীকে নিয়ে… তারপর একটু চুপ থেকে… গৌতম বসুঃ খুব কঠিন প্রশ্ন করবে? অনিমিখ পাত্রঃ (সমবেত হাসি) এ বাবা… কঠিন প্রশ্ন করতে পারবো কি? গৌতমঃ এ মা… সে কী… তোমরা কত কিছু লেখো, পড়ো… সঙ্ঘমিত্রা হালদারঃ চেষ্টা করি… গৌতমঃ না… ব্যাপার হচ্ছে কী… প্রত্যেক মানুষের তো একটা টাইম স্প্যানের ব্যাপার আছে! তোমার সঙ্গে আমার তফাত হচ্ছে আমার বয়সটা বেশি, আমি অনেক কিছু দেখার সুযোগ পেয়েছি। আর তো কিছু নয়! এই অ্যাডভান্টেজ দিয়ে কিন্তু বেশিদিন চলবে না! সঙ্ঘমিত্রাঃ আপনার ক্ষেত্রে যে শুধু বয়সের অ্যাডভান্টেজ তা…
Read MoreCategory: আলাপবিস্তার
গোঁসাইবাগানে একদিন
আলাপে বিস্তারে জয় গোস্বামী সঙ্ঘমিত্রাঃ আপনার বইগুলো যদি প্রথম থেকে পড়া যায় ভালো করে তাহলে দেখা যাবে যে একটা বই থেকে আরেকটা বই – জার্নিটা যত এগিয়েছে – অনেক বেশি কমিউনিকেটিভ হয়ে উঠেছে। ব্যতিক্রমও আছে। যেমন ‘আজ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করো’, ‘পাগলী, তোমার সঙ্গে’র পর যখন ‘গোল্লা’ আসছে, সেটা একটা ব্যতিক্রম মনে হয়। জয়ঃ না, ‘আজ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করো’ আর ‘গোল্লা’ একই বইমেলায় একইসঙ্গে প্রকাশিত হয়েছিল। মানে, একইসঙ্গে দু’রকম লেখা লিখেছি। সঙ্ঘমিত্রাঃ আচ্ছা! ‘বজ্রবিদ্যুৎ-ভর্তি খাতা’ তো এর পরের জার্নি। কিন্তু সেটাও অতটা কমিউনিকেটিভ নয় বলে আমার মনে হয়। জয়ঃ …
Read Moreরাহুল পুরকায়স্থ’র সঙ্গে আলাপবিস্তারঃ শেষপর্ব
সঙ্ঘমিত্রা হালদারঃ রাহুলদা, আগের কথার সূত্র ধরে এবার একটা কথা বলি। ধরো, আমার চারপাশের মানুষজন খুব খারাপ আছেন। সামাজিক স্থিতি বলতে কিছু নেই। তুমি-আমি শাদা চোখে যেমন দেখছি, একজন ‘কবি’ও দেখছেন। তাঁর অনুভূতির তারটা খাদে ও সপ্তকে সমান কার্যকরী, ফলে তাঁর সংবেদনক্ষমতাও তীব্রতম সেখানে। এমতাবস্থায় যিনি ‘কবি’, তাঁর তো অসহায় লাগবেই। যাঁরা, যেসব কবি-লেখক বেছে বেছে প্রতিবাদ করেন, নিশ্চিতভাবেই তাঁদের কথা বলছি না। কিছু- কিচ্ছু হবে না জেনে তিনি হয়ত তাঁর সাধ্যানুযায়ী একটা বিরুদ্ধতার রাস্তায় হাঁটতে চাইবেন। হয়ত কেবল তাঁর মুক্তির জন্যই। সেটা হতে পারে তাঁর কলমকে হাতিয়ার করে। হতে…
Read Moreরাহুল পুরকায়স্থ’র সঙ্গে আলাপবিস্তার
( এটি কোন প্রথামাফিক সাক্ষাৎকার নয়। একদিন এক বিরামহীন আড্ডায় রাহুল পুরকায়স্থের সঙ্গে প্রসঙ্গ থেকে প্রসঙ্গান্তরের শাখা প্রশাখায় আমরা ঘুরে বেড়িয়েছি। শুধু কবিতার শর্তে। দীর্ঘতম সেই আড্ডার এটি ১ম পর্ব। ) রাহুল পুরকায়স্থঃ ক’দিন আগে একটা মজার কাজ করেছিলাম, বুঝলি, শক্তিদার একটা লেখা নিয়ে। লেখাটা কার, ২৩ জনকে আমি ফোন করে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, শুধুমাত্র সুবোধ সরকার বললেন যে এটা শক্তি হলেও হতে পারে। সেখানে নামকরা সব তরুণ কবি, অধ্যাপক, পাঠক আবৃত্তিকাররা ছিলেন। শক্তিদা’র আমরা ‘তোমায় পড়লো মনে’ এই সমস্তই পড়ি। পুরো শক্তিকে পড়ি না। এইসব লেখা কোথাও পাঠ্যও না।…
Read More