দুপুরের খাওয়া সেরে ইরার চোখে যখন ক্লান্ত দুপুরের আলস্য, সেই সময় পাঁচিলের ছায়া যতটুকু গড়ায়, বাগানের সীমানা সেইটুকুই । একচিলতে। একসময় আগাছায় ভরে ছিল, এখন সেখানে অনেক রং। ইরার হাতের নির্যাস থেকে এই রং ছড়িয়ে পড়েছে, এমনটা ভেবে ইরার বুকে একটা পাখি ডানা ঝাঁপটায় । যত গাছ লাগাতে চায়, ততো আর পারে কোথায়? অমূল্য বলে প্রতিটা গাছের বাড়ার জন্য একটা জায়গা ছাড়া চাই । শুধু তাই? সব গাছ সবার পাশে বাড়তেও চায় না দিদি। অমূল্যর নার্সারি আছে। সবুজপাতা নার্সারি, সেখান থেকেই চারা কেনে ইরা। সেটা কিরকম? শুধু আলো…
Read Moreবিশ্বদীপ চক্রবর্তী
বিশ্বদীপ চক্রবর্তী পেশায় ইঞ্জিনিয়ার, নেশায় সাহিত্যকর্মী। থাকেন বিভিন্ন জায়গায়। লিখেছেন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়। তার তিনটি গল্পগ্রন্থ - যেবার পেলে এসেছিল (সোপান), বাবালি বাবালি বাবালি (সৃষ্টিসুখ), যেহেতু কোনো গল্পই আসলে গল্প নয় (ভাষা সংসদ)। সম্প্রতি প্রকাশিত উপন্যাস - আলেফ (সপ্তর্ষি)। তার লেখা অনেক নাটক সাফল্যের সঙ্গে মঞ্চস্থ হয়েছে। The Antonym ইংরাজি সাহিত্য পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক। যখন এসব কিছুই করেন না, তখন গাড়ি চালান আর রান্না করেন।