দুপুরের খাওয়া সেরে ইরার চোখে যখন ক্লান্ত দুপুরের আলস্য, সেই সময় পাঁচিলের ছায়া যতটুকু গড়ায়, বাগানের সীমানা সেইটুকুই । একচিলতে। একসময় আগাছায় ভরে ছিল, এখন সেখানে অনেক রং। ইরার হাতের নির্যাস থেকে এই রং ছড়িয়ে পড়েছে, এমনটা ভেবে ইরার বুকে একটা পাখি ডানা ঝাঁপটায় । যত গাছ লাগাতে চায়, ততো আর পারে কোথায়? অমূল্য বলে প্রতিটা গাছের বাড়ার জন্য একটা জায়গা ছাড়া চাই । শুধু তাই? সব গাছ সবার পাশে বাড়তেও চায় না দিদি। অমূল্যর নার্সারি আছে। সবুজপাতা নার্সারি, সেখান থেকেই চারা কেনে ইরা। সেটা কিরকম? শুধু আলো…
Read Moreবিশ্বদীপ চক্রবর্তী
![](https://duniyaadaari.com/wp-content/uploads/2023/12/FB_IMG_1701372769734.jpg)
বিশ্বদীপ চক্রবর্তী পেশায় ইঞ্জিনিয়ার, নেশায় সাহিত্যকর্মী। থাকেন বিভিন্ন জায়গায়। লিখেছেন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়। তার তিনটি গল্পগ্রন্থ - যেবার পেলে এসেছিল (সোপান), বাবালি বাবালি বাবালি (সৃষ্টিসুখ), যেহেতু কোনো গল্পই আসলে গল্প নয় (ভাষা সংসদ)। সম্প্রতি প্রকাশিত উপন্যাস - আলেফ (সপ্তর্ষি)। তার লেখা অনেক নাটক সাফল্যের সঙ্গে মঞ্চস্থ হয়েছে। The Antonym ইংরাজি সাহিত্য পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক। যখন এসব কিছুই করেন না, তখন গাড়ি চালান আর রান্না করেন।