কথা শুরু হয় যুগান্তর চক্রবর্তী এবং পুর্ণেন্দু পত্রীকে নিয়ে… তারপর একটু চুপ থেকে… গৌতম বসুঃ খুব কঠিন প্রশ্ন করবে? অনিমিখ পাত্রঃ (সমবেত হাসি) এ বাবা… কঠিন প্রশ্ন করতে পারবো কি? গৌতমঃ এ মা… সে কী… তোমরা কত কিছু লেখো, পড়ো… সঙ্ঘমিত্রা হালদারঃ চেষ্টা করি… গৌতমঃ না… ব্যাপার হচ্ছে কী… প্রত্যেক মানুষের তো একটা টাইম স্প্যানের ব্যাপার আছে! তোমার সঙ্গে আমার তফাত হচ্ছে আমার বয়সটা বেশি, আমি অনেক কিছু দেখার সুযোগ পেয়েছি। আর তো কিছু নয়! এই অ্যাডভান্টেজ দিয়ে কিন্তু বেশিদিন চলবে না! সঙ্ঘমিত্রাঃ আপনার ক্ষেত্রে যে শুধু বয়সের অ্যাডভান্টেজ তা…
Read MoreCategory: বর্ষপূর্তি ২০২০
অল আই হ্যাভ ইজ আ ভয়েস
প্রতি মুহূর্তে রাষ্ট্রের এমন এমন চিল-ঠোক্কর মানুষ শেষ কবে দেখেছে? আমাদের যাদের বয়স ত্রিশের কোঠায়, তারা এই প্রথমবার, এই দেশে। এমন অ্যাটেনশান সিকার রাষ্ট্র-ব্যবস্থা আমরা এর আগে নাৎসি জার্মানির ইতিহাসে দেখেছি, সিনেমায়, গল্পে। সত্যি বলতে এক ত্রাসের অনুভূতি ছাড়া বাকি অনুভূতিগুলো কেমন যেন বসে যাওয়া গলার মতো মোটা আর ক্ষীণ হয়ে আসছে। ভয় হচ্ছে। সত্যিকারের ভয়। ভাবি, এই তো একটাই মানবজীবন! তাকে কি তবে এবার থেকে এই এইমাত্র ত্রাসের অনুভূতি নিয়েই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে হবে, বা জীবনের বড় একটা অংশ এই ভয় ত্রাসের ঘরে যুঝতে যুঝতে ফুরিয়ে যাবে! লক্ষ…
Read Moreঅন্ধকার দিনগুলিতে অনুবাদ
লেখার বিষয় যতটা অনুবাদ, ঠিক ততটাই এই অন্ধকার দিনগুলি। যখন ধর্মের ভিত্তিতে জনগণকে ভাগ করার চেষ্টায় ভয়ানক তৎপর বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার। নয়া নাগরিকত্ব আইনের প্রণয়ন এবং তা রুজু করার মাধ্যমে তারা বাতিল করে দিতে চাইছে এক বিশাল সংখ্যক জনগণের অস্তিত্ত্ব এবং তার সংশোধনকারি আইনের দ্বারা তারা বাতিল করছে সম্পূর্ণ মুসলিম সম্প্রদায়কে যারা ভারতবর্ষের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। অন্য সমস্ত ধর্মের নাম থাকলেও সিএএ থেকে নির্দ্বিধায় এই হিন্দুত্ববাদী সরকার বাদ দিয়েছে মুসলিম ধর্মের নাম। এটাই স্বাভাবিক যে এর বিরুদ্ধে সারা ভারতবর্ষের সমস্ত সাধারণ নাগরিক, প্রতিবাদ করবেন, আওয়াজ তুলবেন, রাস্তায় নামবেন। দেশব্যাপী এই প্রতিরোধের পুরোভাগে রয়েছে এদেশের ছাত্রী…
Read Moreসাম আর মোর ইকুয়াল দ্যান আদার্স
সরকারবাহাদুরের সমালোচনা। ১৯২৫। ফোর্ডের মডেল-টি গাড়ির চাহিদা তখন এতটাই তুঙ্গে যে হেনরি ফোর্ড নিশ্চিন্তে বলে দিলেন “A customer can have a car painted any color he wants as long as it’s black”। মোদ্দা কথা হল রং নিয়ে ত্যাঁদড়ামি করলে চলবে না, যা বানাচ্ছি তাই নিতে হবে নইলে কেটে পড়ো। “কাস্টোমার ইজ দ্য কিং” গোছের কথা তখন মূল্যহীন। ফোর্ড সাহেবের সেই বিখ্যাত উক্তির টেম্পলেটেই দিব্যি সাজিয়ে দেওয়া যায় এখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি; ““A Citizen can say anything about the Government as long as it’s Pro-Government”। অর্থাৎ গদগদ ফর্ম্যাটে সরকার বাহাদুরের প্রশংসা না…
Read Moreএখানে আকাশ নীল ও পেঁয়াজ দশ টাকা
হেডিং পড়ামাত্র, পাঠক, আপনি ভাবলেন, কোথায়, কোথায় সেই জায়গা! তাহলে ‘রথ দেখা কলা বেচা’—র মতো সেখানে একটা টুর, হালকা বেড়ুবেড়ু তো বটেই (ওটা ফাউ) আর ফেরার বেলা কাঁধে বগলে মাথায় করে পেঁয়াজ ভর্তি বস্তা। আহা! ‘ঘুরতে গিয়ে আমার জন্য কী আনলি?’ বলা আত্মীয়স্বজনও পেঁয়াজ—সম স্তরে স্তরে খুশি। পিঠপিছে নিন্দে করা আত্মীয়, বন্ধুবলয়ের কাছেও উপহার পৌঁছনো মাত্র ঝাঁঝ গায়েব। আরও কী কী প্ল্যানিং হতে পারে, ভেবে নিন। জায়গার নাম বলছি। তার আগে, একটা স্বীকারোক্তি প্রয়োজন। পেঁয়াজের দামখানা পড়ামাত্র হয় আপনি চমকে গিয়েছিলেন, কিংবা ভেবেছিলেন কোনও রূপকথা, তাই তো? মোটমাট, বাস্তবের গন্ধ…
Read Moreআমার হাতে হোক রাত্রি রচনা
দুপুর গনগন করে বিদায় দিয়ে দিতে হয়, রাখা যায় না… রাখার কিছু নাইও… ছবির মত জীবন না। জীবন শুধু বিদায় দিয়ে দেয়ার। ভালোবাসি না এমন ভান করার। জড়িয়ে না ধরার। গায়ের গন্ধ না নেয়ার। বৈশাখের দুপুর খুব গনগন করতে জানে। আর ওর তো মনে কোন প্রেম নাই! সত্যি কথা প্রেম নাই। অনেকটা সাধু সন্ন্যাসী টাইপ, ওর কোন শারীরিক অস্থিরতাও নাই, প্রায় ভগবানের মতো। এইজন্যে আমাদের সম্পর্ক খুব ভালো হয়ে যাচ্ছে দিন দিন। আমার অস্থিরতা কমছে কিন্তু মায়া বাড়ছে। আমার মনে হয় ও একটা রাজহাঁস, ওর লম্বা গলা, নরম পেট… ওর…
Read Moreভুতু
‘ভুতু কী করছে দেখতো?’ ‘ভুতু সেক্স করছে।’ ‘সেক্স করছে মানে?’ অস্মিতাকে প্রশ্ন করেও, অরূপ চুপ করে গেল। অরূপ ব্যাপারটা জানে। অরূপ এ ঘর থেকে উঠে ভুতুর ঘরে গেল। যা ভেবে ছিল, ঠিক তাই। ভুতু কাকা অরূপকে দেখে লজ্জা পেল। ‘কি করছিস ভুতু?’ ভুতু বালিশ সরিয়ে ওপাশ ফিরে শুল, বলল ‘এইই হে হে কিছু না’। ভুতু লজ্জা পেয়েছে। প্রতিবারই ভুতু এইরকম লজ্জা পায়। হাসে বোকার মতো। অসহায়ের মতো। যখন ঘরে কেউ থাকে না, ভুতু তখনই বালিশ দিয়ে ওই সব কান্ড করে। অরূপের ভুতুর জন্য খারাপ লাগে। বাইশ বছরের ছেলে, ওর এখন…
Read Moreদ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান সার্কাস
১. কড়ি বরগার ওপর উইপোকাদের নক্সা। আলকাতরা মাখানো হয়েছিল সেই বুড়ো কর্তার আমলে, তারপর আস্তে আস্তে ফিকে হয়ে এসেছে কালো রঙ। দুটো তির ছাদ থেকে খসে পড়েছে গত বর্ষায়। পুরনো রাজমিস্ত্রি ফকির মোল্লা দেখে বলেছিল, —ছোটকত্তা ইবার জলছাতটা করন লাগবি যি! নাইলে ধসি পড়বি ছাত। সে জলছাদ আজও করা হয়নি। কবেকার জমিদারবাড়ি।ভাঙা খড়খড়ির জানলা খুললে যতদূর চোখ যায় ধূ ধূ পদ্মবিল। শনশন বাতাসে উড়ে বেড়ায় গাঙশালিখের দল। আশ্বিনে বিল আলো করে ফোটে গোলাপি পাপড়ির পদ্ম। দু টাকা তিনটাকা দাম ওঠে তখন একেকটা ফুলের। ছেলেপিলেরা চুবড়ি ভরে তুলে গঞ্জের পাইকারদের কাছে…
Read Moreআগুন — এক সাকিনগুঙার গল্প
— সাকিনগুঙা তুই এহানে মরলি? — হ মইরলাম। — তা মরলি, মরলি… এহানে কেন? — হ মইরলাম। — এইডা তোর জমিন? এহানে মরার আগে দুইবার ভাবস নাই? জমিনের পুকামাকড়ও নাদান কইব তোরে। — হ মইরলাম। সাকিনগুঙার ঠোঁট দুটো যেন হাল্কা নড়ল! আলতাফ চোখ কচলায়। শ্মশানের ব্যস্ততায় একা এক খাটিয়ায় শোয়া সাকিনগুঙা তখন মাছি চুমাচ্ছে। মাথা ঘ’ষে ঘ’ষে মাছির কত বিড়বিড়ে আমোদ! আলতাফের হুঁশ হয়, মরা মাইনষের ঠোঁটও তো মরা। সে চোখ তুলে বাকিদের খোঁজে। সাটিন, বেনো, কাত্তিক অফিসের দরজায় দাঁড়িয়ে। অন্যরা এদিক-সেদিক। ওপাশে, অফিসটা পেরোলেই গঙ্গা। গঙ্গারও ওপারে এখন আগুন,…
Read Moreসুব্রত সরকারের কবিতাগুচ্ছ
মোছার দাগটুকু থেকে যাবে এসো, তোমাকে আজ একটু আদর করি, চলে যাওয়ার সময় আমি, আমার ছাইভস্মের লেখা, তোমার পিঠে পরম করে একটু হাত রাখব? ব্যথা যা দেওয়ার সে তো সাধ্যমতো যত পারো দিয়েছ, তোমার ভারি পাছায় অগণিত তারার আলো, কী অবাক করা সৌন্দর্য্য এই পৃথিবীর, এটুকু তো মিথ্যা ছিল না একেবারেই, শৃঙ্খলা সেটাই আমাকে যা বেঁধে রাখবার, রেখেছিল হাওয়ায়, বৃষ্টিতে, দিনের পতনে ও নিশার উপহাসের ভিতর, আমি তখন বলেছি— অন্যায় হচ্ছে, আমার উপর অনেক অবিচার করা হল, আজ সে কথা ভেবে উলটে মিটিমিটি হাসছি, বলি— এত কি সময় আছে পুরনো…
Read Moreতিলোত্তমা বসু’র কবিতাগুচ্ছ
অক্ষয়তৃতীয়া কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা দিয়ে তাম্রপত্র সাজালাম। কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা গণেশের পায়ের কাছে রাখি তবে, আরম্ভ ! গাঙ্গেয় উপকূলে জন্ম হয়েছিল, শোক ও সন্তাপ অতিক্রম করে যাওয়াই পরিক্রমার লক্ষ্য । ভিতরের আলো কখনো কন্ঠস্বর , কখনো শ্রবণ। মাকে ডাকতে ডাকতে এই শুভারম্ভ … অন্নের অক্ষরে এখন অন্নপূর্ণার হাসি , যেন আর অভাব কোথাও নেই, ভগীরথ। ক্ষয় নেই — গঙ্গা হয়ে নেমে আসব আবার। শুধু কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা। চোখে জল। মহাকাব্যের সুদূরবিস্তারি প্রভাব ছেয়ে আছে ভূমন্ডল, আকাশের থেকে শাড়ি নেমে আসে ক্রমাগত একমনে ডাকি — বিপদভঞ্জন, লজ্জা ঢেকে দিও … পাঠকজন্ম…
Read Moreশাশ্বতী সান্যালের কবিতাগুচ্ছ
নীল আর্মস্ট্রং সেই মেয়েটির নাম ১. জামাকাপড় খুলে দাঁড়ালে এখানে কেউ দেখবেনা আমায় জামাকাপড় খুলে দাঁড়ালেও এমনকি এখানে কেউ দেখবে না আমায় পাখির চোখের রঙ ততটা হলুদ নয় তার বসন্তপূর্ণিমার গান এখনো সঞ্চারীর কাছে অসম্পূর্ণ ছায়ার বিভঙ্গ নিয়ে লজ্জায় ঘাসবনে লুকিয়ে আছে চিত্রকূট হরিণের দল শরীরে পূর্ণিমা এলে তারা দল বেঁধে নদীবাঁধে জল খেতে আসবে শহর থেকে মাত্র বারোটা আলোকবর্ষ পার হয়ে এখানে এসেছি সঙ্গে যার আসার কথা ছিল, সে নেমে গেছে মাঝপথে মেয়েলি নামের একটা অজানা স্টেশনে ফলত এ নতুন মুলুকে বনজ্যোৎস্না পুরোনো হচ্ছেনা নগ্ন যুবক চাঁদ শরীরে সংকেত…
Read Moreদীপ্তিপ্রকাশ দে’র কবিতা গুচ্ছ
বন্দেমাতরম্ কথা ছিল আজানের শব্দে ঘুম ভাঙবে অথচ উঠে বসলাম সমবেত হাম্বারবে তারপর মাংসের দাম বেড়ে গেলতারপর হাওয়া অফিসবলে বলে মিলিয়ে দিল সমস্ত পূর্বাভাস সঞ্চয়প্রকল্প চেটে বেঁচেছিল যারাতারা সব ছোট হতে হতে রক্তহীন পতাকা মাড়িয়েঅ্যামিবার দলে ভিড়ে গেল পাঁচকান করিনি তবু প্যান্টের চেন খুলে এই দ্যাখো- দ্বিধাহীন লিখে যাচ্ছি বন্দেমাতরম্ কুমোরটুলি প্রতিদিন খেতে বসার পর দেখি মায়ের মুখ একটু একটু করে শুকিয়ে যাচ্ছে অথচ রোদ নেই সারাদিন ব্লো-ল্যাম্পের সাদা আলোয় ফ্যাকাসে হয়ে গিয়েছে ঠাকুরঘর তার ভেতরে গুমরে গুমরে উঠছে বাতিল যত দেবতা আর বাইরে হাসি-হাসি মুখ নিয়ে রামজন্মভূমি দৃশ্যদূষণ খইনি…
Read Moreসমীরণ ঘোষের কবিতাগুচ্ছ
ভিক্ষু হয়তো বাইশজন তাদের মুছে যাওয়ার জন্য যা-যা দায়ী করে গেল তা ওই শরীরেরই বাইশ-কুঞ্জের বোবা হাওয়া পৃষ্ঠা থেকে আনুভূমিকতা সরালে সাদা সরাচর। আরও আরও ঠান্ডা কামানবাইশ ভিক্ষু আজ পুথির মাছপোকা। কিছুটা ক্ষয়াটে আর সংঘপ্রাচীন বাইশ শতাব্দীর ধস স্তূপের চূড়ায় হয়তো কখনও হাঁস বাইশ ভিক্ষুর ঘুণলাগা সমাধি কোলে শূন্যে উড়ছে বাইশ-কুঞ্জের লিপি বাইশ-সূত্রের অবসানহীন মেষ। কুয়াশাকঠিন নেমে জ্যোৎস্না ঢালে বাঘের থাবায় কাফিলা মন কাফিলা করছে। নগরীর শেষে মস্ততম হাওয়ার দোকান আঙুলের ক্ষত আজ শুকিয়ে এসেছে। হাঁটুভাঙা উটও উঠছে পাংশুটে ছুরির রেখায় বালির দেয়ালা ফুঁড়ে পুঁতে যাওয়া ক্যারাভান খেজুরপাতার শিস মন…
Read Moreহাসনাত শোয়েব-এর কবিতা
সন্তান প্রসবকালীন গান এই পাহাড়ের নিচে যে দুপুর একা একা…বয়ে যাচ্ছো তুমিও। বাঁ কাঁধের ফেরেশতারা একে একে ভীড় করে এই পাহাড়ের ধারে। যারা একটু পরেই ফেটে পড়বে অট্টহাসিতে। তুমুল কোন নারীর যৌন জীবনের দিকে তুমিও ছুঁড়ে দেবে বর্শা। একটি তীর ক্রমশ ভেদ করে চলে যাচ্ছে অপার বর্ষা। এই তবে শেষ দিবসের গান? আজকের রাতটাই? তারপর কর্কটাক্রান্ত প্রতিটি ভোরের মৃত্যু হবে তোমাকে না জানিয়েই? আমি জানি, এইখানে ফলিত শরীরের নিচে বাসা বাঁধছে অবিশ্বাস। যারা প্রতিদিন একটু একটু করে জড়ো হচ্ছে। লিখছে কঠিন কোন শোকবার্তা। ভুল ঠিকানায় পোস্ট হয়ে যাওয়া সেইসব বার্তার…
Read Moreরূপকুন্ড ট্রেকিং
ভূমিকাঃ অন্য সবার মত আমারও ট্রেকের অভিজ্ঞতা শুরু হয়েছিল সান্দাকফু আর ফালুট ট্রেকের সাথে। সেখানেই আমাদের পঞ্চপান্ডবের এক হওয়া। আমাদের মধ্যে একজন অনিয়মিত হলেও আমরা বাকি চারজন প্রতি বছর একটা ট্রেকে একবার একসাথে হবই। এটা আমাদের একটা কমিটমেন্ট হয়ে গেছে। সারা ভারতে যারা ট্রেক করেন সান্দাকফু ছাড়াও রূপকুন্ড, রূপিন, গোয়েচালা আর তপোবন এই কয়টি ট্রেক অন্তত না করলে ট্রেকারেরা ঠিক জাতে ওঠেন না। আর শুনেছি রূপকুন্ড করতে পারলে নাকি লোকেরা বলে, ও আপনি রূপকুন্ড করেছেন তাহলে অমুক ট্রেক তো আপনার কাছে কোনো ব্যাপারই না। তাই সবাই মিলে ঠিক করলাম বিড়ালকে…
Read More