যেখানে তামাকপাতার মতো জ্বলে দিন

তখন একটা স্বপ্ন ছিল আমাদের। ’৯২-’৯৩ সালের শীতবিকেলের রাঙামুকুল আলো। আমরা কল্পনা করতাম, না, আমরা স্পষ্ট দেখতে পেতাম, গার্সিয়া মার্কেজের অলীক কোনো শহরে অসম্ভব বৃষ্টি পড়ছে। অসম্ভব আর একটানা। একশো বছর ধরে। আমরা চারজন সেই বৃষ্টিতে ভিজছি। ভিজতে ভিজতে দিন পার হয়ে যাচ্ছে আমাদের। ভিজতে ভিজতে রাত কাবার হয়ে যাচ্ছে। বড় চাকরি না, বড় বাণিজ্য নয়, অর্থ নয়, সফলতা নয় – শুধু এই আধিভৌতিক বর্ষাজলে ভেজার জন্য আমরা বেঁচে থাকবো – ঠিক করেছি। প্রায়ান্ধকার কলোনিমাঠ। সেখানে ফুটবলের শেষ বাঁশি বেজে গেছে। নিজের প্রতি অভিমানে গোলপোস্টের পায়ের কাছে শুয়ে আছে ফর্সা…

Read More

তিন বহিরাগত

(দেবভাষা’র পক্ষে) ৬বি, যতীন দাস রোড, লেক মার্কেট, কলকাতা ২৯। দেবভাষার সাম্প্রতিক ঠিকানা। এ-বছর পয়লা বৈশাখ থেকে। এর আগে ছিল রিজেন্ট প্লেস, রাণিকুঠি। ওটা দেবজ্যোতির বাড়ির ঠিকানা। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে দেবভাষার যাকে বলে পার্মানেন্ট অ্যাড্রেস, তা এখনও অব্দি নেই। কোনোদিন যে হবে তা হলফ করে বলা খুব কঠিন। ব্লাড ডোনার অনেকেই। আমরা একজন যে কোনো গ্রুপের ল্যান্ড ডোনার খুঁজছি, জানা থাকলে বলবেন, কৃতজ্ঞ থাকবো। যতদূর জানি, আমি এবং দেবজ্যোতি ( মুখোপাধ্যায় ), সিরিয়াসলি কিছু করতে হবে ভেবে, আজ অব্দি কোনো কাজই করিনি। কবি হতে হবে ভেবে কবিতা লিখিনি। সম্পাদক হতে…

Read More